গাইবান্ধার পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড গোবিন্দপুরের মালিকানাধীন বসতবাড়ীর সীমানা প্রাচীর ভাংচুর জবরদখল ৩ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি সাধন। এব্যাপারে মোছাঃ জমিলা বেগম অভিযোগকারী হয়ে মোঃ আব্দুর হামিদ, মোছাঃ আছমা খাতুন, সবুজ মিয়া, আব্দুল লতিফ, মজনু মিয়া বাবু, তুহিন মিয়া, মাজু মিয়া, রাবেয়া বেগম, আর্জিনা বেগম, ওয়ালিদ শাকিব, রাব্বী মিয়াসহ আরও অজ্ঞাত ৫/৬জন এদের বিরুদ্ধে গাইবান্ধা সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। জানা যায়, উপরোক্ত ব্যক্তিদের সাথে দীর্ঘ দিন থেকে বসত বাড়ির পূর্ব দিকে সীমানা প্রাচীর নিয়ে শত্রুতা চলে আসছে। ঐ শত্রুতার জের ধরে গত ৫ জানুয়ারী/২০২৫ইং তারিখে সকল ব্যক্তিগণ সন্ত্রাসী অভিনব কায়দায় হাতে দা, কুড়াল, খনতা ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অনাধিকার প্রবেশ করে অর্তকিত হামলা ও জবরদখল চালিয়ে প্রায় বসতবাড়ির ২০০ ফিট সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়। এতে প্রায় ৩ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি সাধিত হয়েছে মর্মে অভিযোগকারী তার অভিযোগে অভিযোগ করেন। সন্ত্রাসীদের হামলা জবরদখল চলাকালে স্বাক্ষী- শিকদার, হাফিজার রহমান, আব্দুর রহিম, আব্দুস সালামসহ অনেকেই আগাইয়া গিয়ে তাদেরকে বাঁধা নিষেধ করলে খুন জখমের হুমকি প্রদর্শন করে চলে যায়। ঘটনাটি নিয়ে ঐ এলাকায় বিরাট চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। অন্য দিকে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে। উল্লেখ্য প্রকাশ, ১৯৪০ ও ১৯৬২ সাল এবং বর্তমানেও জমিটি সম্পন্ন মালিকানাধীন। এরপরেও উপরোক্ত প্রতিপক্ষগণ আদালতে ১৪৪ ধারা মামলা দায়ের করেন। উক্ত মামলা আদালত থেকে নিষ্পত্তি হওয়ার পর থানা পুলিশ এসে প্রাচীর নির্মাণের অনুমিত দিলে রাস্তার জন্য ১০ ফিট জমি ছেড়ে দিয়ে অভিযোগকারী তাহাদের প্রাচীন নির্মাণ করেন। উক্ত প্রাচীর নির্মাণের পর হতে উক্ত প্রতিপক্ষগণ ভাঙ্গার জন্য বিভিন্ন কৌশল খুঁজতে থাকে এবং সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে জমি জবর দখল করে রাস্তা নির্মাণ করে।