• সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে চুলার আগুনে অগ্নিকাণ্ড: তিন গবাদিপশুর মৃত্যু, ক্ষতি প্রায় পাঁচ লাখ টাকা 🔒 ব্যক্তিগত কথোপকথন ফাঁস: সাংবাদিকতার নামে গোপনীয়তা লঙ্ঘন। গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলায় বজ্রপাতে এক পরিশ্রমী কৃষকের করুণ মৃত্যু হয়েছে। হঠাৎ মৃত্যুতে পরিবার ও গ্রামে নেমে এসেছে গভীর শোক। আজ শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ফুলছড়ি উপজেলায় গণসংযোগ সহ ১৬ টি মন্দির পরিদর্শনওসার্বিক খোঁজ খবর সহ আর্থিক সহযোগিতা করেন। ভালুকা জামিরদিয়া থেকে ৫০ পিস ইয়াবা সহ এক মাদক ব্যবসায়ী আটক ভালুকায় গর্ভপাতের ঔষধ খাইয়ে গৃহবধূর মৃত্যু, স্বামী-শাশুড়ি আটক *ভালুকায় লাভেলো আইসক্রিম কারখানায় শ্রমিক আন্দোলন : নারী নেত্রীকে লাঞ্ছনার অভিযোগ* খুলনায় জাতীয় মহিলা সংস্থার উদ্যোগে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে চেক বিতরণ রূপসায় সরকারি রাস্তার কাজ নিয়ে সংঘর্ষে শিক্ষার্থী সহ ৭জন গুরুতর জখম খুলনার রূপসায় বিএনপির নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত ‎ ‎শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ ‎ ‎খুলনা রূপসায় ২১ আগষ্ট বিকালে পূর্ব রূপসা ঘাটে রূপসা উপজেলা বিএনপি ও সকল সহযোগী সংগঠন আয়াজিত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করায় বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে স্বাগত জানিয়ে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় নির্বাচনী জনসভায় কেন্দ্রীয় বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেছেন বিএনপি হলো একমাত্র স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের রক্ষা কবচ। পি আর পদ্ধতির মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক দল বিদায়ী আওয়ামীলীগকে পুনর্বাসিত করতে চায়।আওয়ামীলীগের মত মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে জনগনকে ধোকা দেওয়ার চেষ্টা করলে আন্দোলনের মাধ্যমে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে। একটি রাজনৈতিক দলকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন ৫ আগষ্ট পূর্ববর্তী সময়ে তাদের কোনো রাজনীতি জনগন দেখতে পায়নি। এখন তারা জনগনকে ধোকা দিয়ে ভোটের আশায় জনগনের মগজ ধোলাইয়ের অপচেষ্টা করছে। তিনি আরও বলেন যদি আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করতে হয় তাহলে বিচারিক পদ্ধতির মাধ্যমে নিষিদ্ধ করতে হবে। নির্বাচনের সময় যতই এগিয়ে আসছে ততই একটি রাজনৈতিক মহল বিভিন্ন অযাচিত ইস্যু নিয়ে সরকার বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হচ্ছে। তিনি বলেন পি আর পদ্ধতি সম্পর্কে বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগন তথা ভোটার অবগত নন। এ কারনে প্রচলিত পদ্ধতিতেই নির্বাচন বাঞ্ছনীয়। সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা বিএনপির আহবায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু,খুলনা জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পি,জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক খান জুলফিকার আলী জুলু,মোল্যা খায়রুল ইসলাম,তৈয়েবুর রহমান, জিএম কামরুজ্জামান টুকু,এনামুল হক সজল। রূপয়া উপজেলা বিএনপির আহয়বাক মোল্যা সাইফুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব জাবেদ হোসেন মল্লিকের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা যুবদল আহবায়ক ইবাদুল হক রুবায়েদ,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল আহবায়ক আতাউর রহমান রুনু, জেলা শ্রমিকদল সভাপতি উজ্জল কুমার সাহা, জেলা যুবদল সদস্য সচিব শেখ নাজিমুজ্জামান জনি,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল সদস্য সচিব আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, জেলা কৃষকদল সভাপতি কবীর শেখ, সাধারন সম্পাদক মোঃ আবু সাঈদ শেখ, জেলা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক গোলাম মোস্তফা তুহিন, জেলা মহিলা দল সদস্য সচিব সেতারা বেগম,খুলনা জেলা জাসাস সদস্য সচিব এ, কে আজাদ আমিন,জেলা তাঁতীদল সদস্য সচিব শেখ মাহমুদ আলম লোটাস। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি সদস্য শেখ আঃ রশিদ,আনিসুর রহমান, আরিফুর রহমান,নাজমুস সাকিব পিন্টু,মোল্যা রিয়াজুল ইসলাম,এনামুল কবীর, এম এ সালাম,আছাফুর রহমান, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক বিকাশ মিত্র,যুগ্ম আহবায়ক আবুল কালাম গোলদার,রবিউল ইসলাম রবি,রয়েল আজম, মহসিন জমাদ্দার,ইলিয়াস হোসেন,হুমায়ুন কবীর,এসএম আঃ মালেক,মহিউদ্দিন মিন্টু,দিদারুল ইসলাম, খান আনোয়ার হোসেন, আজিজুর রহমান, মিকাইল বিশ্বাস,শেখ আবু সাঈদ,শরিফুল ইসলাম বকুল,শাহাবুদ্দিন ইজারাদার,জেলা মহিলা দল নেত্রী শাহনাজ ইসলাম, উপজেলা যুবদল আহবায়ক শফিকুল আলম বাচ্চু,সদস্য সচিব রুবেল মীর,বিএনপি নেতা খন্দকার শরিফুল ইসলাম,আজিজুল ইসলাম নন্দু,জিয়াউল ইসলাম বিশ্বাস,শামীম আহম্মেদ জমাদ্দার,বিএনপি নেতা এ্যাড তাফসিরুজ্জামান, বাশির আহম্মেদ,হাকিম কাজী, বাদশা জমাদ্দার, ফিরোজ মাহমুদ,যুবদল নেতা মমিনুর রহমান সাগর,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বনি আমিন সোহাগ, সৈয়দ নিয়ামত আলী,শামীম হাসান, হাফেজ জাহিদুল ইসলাম,সৈয়দ মাহমুদ আলী,জাহিদুল ইসলামর রবি,ফ,ম মনিরুল ইসলাম,মুন্না সরদার, আলিম খান, মাঈনুল হাসান, কাজী জাকারিয়া, সাজ্জাত হোসেন,মাসুদ খান,শাহ জামান প্রিন্স,তরিকুল ইসলাম রিপন,কামরুজ্জামান নান্টু, জহিরুল হক শারাদ,ইসরাইল বাবু,আবু সাঈদ,রনি লস্কর,খালিদ লস্কর,ওলিয়ার রহমান,কেরামত আলী প্রমূখ।

গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থীর আকুতি, ‘অনুদান নয়, সরকারের কাছে চাই উন্নত চিকিৎসা’

Reporter Name / ২৩৯ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

ডেস্ক রিপোর্টঃ

আমি দৃষ্টিশক্তি প্রায় হারিয়েছি, বাবা হারিয়েছেন উপার্জনের মাধ্যম। এখন অনুদান নয়, আমি চাই উন্নত চিকিৎসা,’ কান্নাজড়িত কণ্ঠে কথাগুলো বলছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চোখে গুলিবিদ্ধ মেহেদী হাসান ওরফে শুভ (১৮)।

মেহেদী হাসান কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী। ১৭ জুলাই কোটা সংস্কারের দাবিতে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার কোটবাড়ী এলাকায় পুলিশের গুলিতে আহত হন তিনি। ছররা গুলি লাগে তাঁর বুক, চোখ, মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে।

মেহেদীর বাবা কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বেলঘর উত্তর ইউনিয়নের পালপাড়া গ্রামের বাসিন্দা লিটন মিয়া ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক। চার সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয় মেহেদী হাসান ছোটবেলা থেকেই মেধাবী। এসএসসিতেও জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন। বাড়িতে একটি দোচালা টিনের ঘর ছাড়া তেমন কিছুই নেই ব্যাটারিচারিত রিকশাচালক লিটনের। ছেলে মেহেদীকে নিয়ে ছিল বড় স্বপ্ন।

১৭ জুলাই দুপুরের পর ছেলে গুলিবিদ্ধ শুনেই সঙ্গে সঙ্গে নিজের উপার্জনের একমাত্র অবলম্বন ব্যাটারিচালিত রিকশাটি ৪৫ হাজার টাকায় বিক্রি করে দেন লিটন। সেই টাকায় হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরলেও মেহেদীকে সুস্থ করতে পারেননি। সম্ভব হয়নি ছেলের শরীর থেকে ছররা গুলি বের করা। এরই মধ্যে মেহেদীর চোখে পাঁচটি অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। উন্নত চিকিৎসার অভাবে মেহেদী এখন দৃষ্টিহীন হওয়ার পথে।

বাবা লিটন মিয়ার ভাষ্যমতে, রাজধানীর গ্রিন রোডের ভিশন আই হাসপাতালের চিকিৎসকেরা অস্ত্রোপচার শেষে তাঁকে বলেছেন, ছররা গুলিতে মেহেদীর ডান চোখের প্রায় ৯০ শতাংশ ও বাঁ চোখের অন্তত ৫০ শতাংশ অকেজো হয়ে পড়েছে। উন্নত চিকিৎসা নেওয়া সম্ভব হলে দৃষ্টিশক্তি কিছুটা ফিরে পেতে পারেন মেহেদী। তবে তাঁকে সারা জীবনই ছররা গুলি শরীরে বহন করতে হবে। ছেলের চিকিৎসার ব্যয় আর পরিবারের ভরণপোষণ জোগাতে অনেকটাই দিশাহারা তিনি।মেহেদী কুমিল্লা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী। তিনি অনুদান চান না। চান উন্নত চিকিৎসা আর বেঁচে থাকার অবলম্বন হিসেবে যেকোনো কর্মসংস্থান।

নিয়ে ভর্তি করেন। ছাত্রলীগের হামলা ও গ্রেপ্তারের আতঙ্কে আমাকে ভর্তির ১২ ঘণ্টার মধ্যেই হাসপাতাল ছাড়তে হয়। এরপর বাবা আমাকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে আমার চোখের পাঁচটি অপারেশন হয়েছে। আমি এখন ওই হাসপাতালের একজন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে বাড়িতে আছি।’

অনেকটা আবেগাপ্লুত মেহেদী এখনো জানেন না সামনে তাঁর চিকিৎসার ব্যয় কীভাবে চলবে। মেহেদী বলেন, ‘আমাদের পরিবারের একমাত্র আয়ের উৎস ছিল বাবার অটোরিকশাটি। সেটিও আমার চিকিৎসার জন্য প্রথম দিনেই বিক্রি করে দিয়েছেন বাবা। এর পর থেকে বাবার আয় বন্ধ। আমার চিকিৎসার জন্য ছোটাছুটি করতে গিয়ে বাবা অন্য কিছু করতেও পারছেন না। তবে আহত হওয়ার পরপরই আন্দোলনে অংশ নেওয়া কিছু ব্যক্তি আমাকে আর্থিক সহায়তা করেছেন। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও চিকিৎসা বাবদ কিছু আর্থিক সহায়তা পেয়েছি। আন্দোলনের কারণে আমি দৃষ্টিশক্তি প্রায় হারিয়েছি। বাবা হারিয়েছেন উপার্জনের মাধ্যম। আমার পরিবারের হাল ধরার স্বপ্ন শেষ। চোখসহ পুরো শরীরে শতাধিক ছররা গুলি নিয়ে প্রতিনিয়ত যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে দিন কাটাচ্ছি। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের হয়ে কেউ কোনো সহযোগিতা করেননি। তবে সরকারের কাছে আমি কোনো অনুদানও চাই না। আমি চাই, এই সরকার আমিসহ সব আহত শিক্ষার্থীর উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করুক। আমাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে সহায়তা করুক। আহত ব্যক্তিদের সুস্থতা সাপেক্ষে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হোক। আর আমার যেন সেমিস্টার ড্রপ না হয়, লেখাপড়াটা আমি শেষ করতে চাই।’

মেহেদীর বাবা লিটন মিয়া বলেন, ‘জুলাই মাসের ১৭ তারিখ আমার পোলা গুলিবিদ্ধ হইছে শুনি লগে লগে ব্যাটারিচালিত রিকশাটা বেচি দিসি। কিন্তু এই টাকা দিয়া পোলাডার চিকিৎসার কিছুই হয় নাই। এই সরকারের কাছে বেশি কিছু চাই না, আমার পোলাগার ভালা চিকিৎসা, শিক্ষা আর কর্মের একটা ব্যবস্থা চাই। আমি অটো চালাই যা পাইতাম, তা দিয়ে ঘরের খরচ ও পোলাপাইনের লেখাপড়ার খরচ চালাইতাম। এহন যদি কোনোভাবে একটা ব্যাটারিচালিত রিকশা কিনতে পাইরতাম, তাইলে পরিবার লইয়া চইলতে পাইরতাম।’


More News Of This Category

খুলনার রূপসায় বিএনপির নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত ‎ ‎শহিদুল্লাহ্ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ ‎ ‎খুলনা রূপসায় ২১ আগষ্ট বিকালে পূর্ব রূপসা ঘাটে রূপসা উপজেলা বিএনপি ও সকল সহযোগী সংগঠন আয়াজিত ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করায় বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে স্বাগত জানিয়ে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় নির্বাচনী জনসভায় কেন্দ্রীয় বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেছেন বিএনপি হলো একমাত্র স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের রক্ষা কবচ। পি আর পদ্ধতির মাধ্যমে একটি রাজনৈতিক দল বিদায়ী আওয়ামীলীগকে পুনর্বাসিত করতে চায়।আওয়ামীলীগের মত মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে জনগনকে ধোকা দেওয়ার চেষ্টা করলে আন্দোলনের মাধ্যমে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে। একটি রাজনৈতিক দলকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন ৫ আগষ্ট পূর্ববর্তী সময়ে তাদের কোনো রাজনীতি জনগন দেখতে পায়নি। এখন তারা জনগনকে ধোকা দিয়ে ভোটের আশায় জনগনের মগজ ধোলাইয়ের অপচেষ্টা করছে। তিনি আরও বলেন যদি আওয়ামীলীগকে নিষিদ্ধ করতে হয় তাহলে বিচারিক পদ্ধতির মাধ্যমে নিষিদ্ধ করতে হবে। নির্বাচনের সময় যতই এগিয়ে আসছে ততই একটি রাজনৈতিক মহল বিভিন্ন অযাচিত ইস্যু নিয়ে সরকার বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হচ্ছে। তিনি বলেন পি আর পদ্ধতি সম্পর্কে বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগন তথা ভোটার অবগত নন। এ কারনে প্রচলিত পদ্ধতিতেই নির্বাচন বাঞ্ছনীয়। সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা বিএনপির আহবায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু,খুলনা জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পি,জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক খান জুলফিকার আলী জুলু,মোল্যা খায়রুল ইসলাম,তৈয়েবুর রহমান, জিএম কামরুজ্জামান টুকু,এনামুল হক সজল। রূপয়া উপজেলা বিএনপির আহয়বাক মোল্যা সাইফুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব জাবেদ হোসেন মল্লিকের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন খুলনা জেলা যুবদল আহবায়ক ইবাদুল হক রুবায়েদ,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল আহবায়ক আতাউর রহমান রুনু, জেলা শ্রমিকদল সভাপতি উজ্জল কুমার সাহা, জেলা যুবদল সদস্য সচিব শেখ নাজিমুজ্জামান জনি,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল সদস্য সচিব আব্দুল মান্নান মিস্ত্রি, জেলা কৃষকদল সভাপতি কবীর শেখ, সাধারন সম্পাদক মোঃ আবু সাঈদ শেখ, জেলা যুবদল যুগ্ম আহবায়ক গোলাম মোস্তফা তুহিন, জেলা মহিলা দল সদস্য সচিব সেতারা বেগম,খুলনা জেলা জাসাস সদস্য সচিব এ, কে আজাদ আমিন,জেলা তাঁতীদল সদস্য সচিব শেখ মাহমুদ আলম লোটাস। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপি সদস্য শেখ আঃ রশিদ,আনিসুর রহমান, আরিফুর রহমান,নাজমুস সাকিব পিন্টু,মোল্যা রিয়াজুল ইসলাম,এনামুল কবীর, এম এ সালাম,আছাফুর রহমান, উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক বিকাশ মিত্র,যুগ্ম আহবায়ক আবুল কালাম গোলদার,রবিউল ইসলাম রবি,রয়েল আজম, মহসিন জমাদ্দার,ইলিয়াস হোসেন,হুমায়ুন কবীর,এসএম আঃ মালেক,মহিউদ্দিন মিন্টু,দিদারুল ইসলাম, খান আনোয়ার হোসেন, আজিজুর রহমান, মিকাইল বিশ্বাস,শেখ আবু সাঈদ,শরিফুল ইসলাম বকুল,শাহাবুদ্দিন ইজারাদার,জেলা মহিলা দল নেত্রী শাহনাজ ইসলাম, উপজেলা যুবদল আহবায়ক শফিকুল আলম বাচ্চু,সদস্য সচিব রুবেল মীর,বিএনপি নেতা খন্দকার শরিফুল ইসলাম,আজিজুল ইসলাম নন্দু,জিয়াউল ইসলাম বিশ্বাস,শামীম আহম্মেদ জমাদ্দার,বিএনপি নেতা এ্যাড তাফসিরুজ্জামান, বাশির আহম্মেদ,হাকিম কাজী, বাদশা জমাদ্দার, ফিরোজ মাহমুদ,যুবদল নেতা মমিনুর রহমান সাগর,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বনি আমিন সোহাগ, সৈয়দ নিয়ামত আলী,শামীম হাসান, হাফেজ জাহিদুল ইসলাম,সৈয়দ মাহমুদ আলী,জাহিদুল ইসলামর রবি,ফ,ম মনিরুল ইসলাম,মুন্না সরদার, আলিম খান, মাঈনুল হাসান, কাজী জাকারিয়া, সাজ্জাত হোসেন,মাসুদ খান,শাহ জামান প্রিন্স,তরিকুল ইসলাম রিপন,কামরুজ্জামান নান্টু, জহিরুল হক শারাদ,ইসরাইল বাবু,আবু সাঈদ,রনি লস্কর,খালিদ লস্কর,ওলিয়ার রহমান,কেরামত আলী প্রমূখ।

bdit.com.bd