• শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৩:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
সার্টিফিকেট জালিয়াতির বিষয়ে ভুক্তভোগী ছাত্রীর সংবাদ সম্মেলনে হয় আমাদের এই জীবন বিসর্জন দিব না হয় এমপিও নিয়ে বাড়িতে ফিরব শিক্ষক। গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেফতার সাদুল্লাপুরে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও’র মতবিনিময় পলাশবাড়ীতে, কোর্টের রায়ে জমি বুঝিয়ে দিচ্ছেন প্রশাসন। শেখ পরিবারের নির্যাতনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতা সংবাদ সম্মেলন!! গাইবান্ধায় চল্লিশা খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন দুই শতাধিক বিভিন্ন বয়সী মানুষ। এদের মধ্যে মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত প্রায় ২০০ রোগী বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিজয়নগরে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মানববন্ধন!! এবার যুরাষ্ট্রেও দল হারালেন সাকিব সরকারের ভিতর সরকার

১০নভেম্বর শহীদ “নূর হোসেন দিবসে” বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর শ্রদ্ধা নিবেদন

Reporter Name / ১৯৩ Time View
Update : শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন: ১০নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস আজ “নূর হোসেন দিবসে” বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু ভাই ও বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক জননেতা এ কে এম আফজালুর রহমান বাবু ভাইয়ের নেতৃত্বে স্বেচ্ছাসেবক লীগের শ্রদ্ধা নিবেদন। এসময় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির অনান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিতি ছিলেন।

উল্লেখ থাকে যে, ১৯৮৭ সালের এদিনে তৎকালীন স্বৈরশাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ সরকার বিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর জিরো পয়েন্ট এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন নূর হোসেন।
মৃত্যুর পর নূর হোসেনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজধানীর জিরো পয়েন্ট এলাকার নামকরণ করা হয় শহীদ নূর হোসেন স্কয়ার এবং ১০ নভেম্বরকে শহীদ নূর হোসেন দিবস ঘোষণা করা হয়।
নূর হোসেন ১৯৬১ সালে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন।
জীবিকার সন্ধানে তার পরিবার ঢাকায় এসেছিল। নূর হোসেনের পরিবার থাকত রাজধানীর পুরনো ঢাকার বনগ্রামে।

নূর হোসেনের বাবা মজিবুর রহমান পেশায় ছিলেন একজন বেবিট্যাক্সি চালক। মা মরিয়ম বেগম গৃহিণী। নূর হোসেন নিজেও ছিলেন একজন পরিবহন শ্রমিক।
গায়ের শার্ট কোমড়ে বাঁধা, পরনে জিন্সপ্যান্ট, পায়ে কেডস, খালি গায়ে বুকে পিঠে লেখা ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’। নূর হোসেনের পুরো শরীরটাই যেন প্রতিবাদি পোস্টার। নূর হোসেনের এ প্রতিবাদ সহ্য করতে পারেনি স্বৈরাচার সরকার। নির্মম বুলেট ছুটে আসে প্রতিবাদি যুবক নূর হোসেনের দিকে।
গুলিবিদ্ধ নূর হোসেনকে যখন একটি রিকশায় করে হাসপাতালের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন এক যুবক। গুলিবিদ্ধ নূর হোসেনকে রিকশা থেকে নামিয়ে পুলিশের গাড়িতে তুলে নেয়া হয়। নূর হোসেন যখন মৃত্যু যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন তখনও একজন পুলিশ সদস্য পায়ের বুট তার বুকের উপর চেপে ধরে। এমন নিষ্ঠুরভাবে সেদিন নূর হোসেনকে হত্যা করে।
নূর হোসেনের বুকে ও পিঠে ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’ লেখা স্লোগান আজও সবাইকে স্বৈরশাসনসহ সকল অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শক্তি ও অনুপ্রেরণা।


More News Of This Category
bdit.com.bd