• রবিবার, ০৪ মে ২০২৫, ০১:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বিশেষ প্রতিনিধি : গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত আনিস মিয়া ঠান্ডা (৩৭) নামের এক অটোবাইক চালক চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত হয়েছেন। গভীর রাতে রোগীর সাহসী ফেসবুক লাইভ! তুলে ধরলেন পলাশবাড়ী হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা, অবহেলায় ক্ষুব্ধ রোগী ও স্বজনরা বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদদে সংবাদ সম্মেলন গাইবান্ধা সদর হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার মান উন্নয়নের দাবিতে বিক্ষোভ গাইবান্ধায় জাতীয় পার্টির ইফতার ও দোয়া মাহফিল সরকারী চাল লুটের সংবাদ প্রচার করায় সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা একটি মার্কশীট হারিয়ে গিয়েছে পলাশবাড়ীতে মাদক সেবনের সময় যুবলীগ নেতাসহ ৩ জনের কারাদণ্ড আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে পুলিশকে প্রধান উপদেষ্টার দিক নির্দেশনা বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতন নিয়ে তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্যের প্রতিবাদ জানাল সরকার

শুক্রাণু দিলেই শিক্ষার্থীরা পাবেন নগদ অর্থ

Reporter Name / ২৭৭ Time View
Update : শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মোঃ সাবিউদ্দিন: চীনে কমছে জন্মহার। এ সমস্যা নিরসনে দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নগদ অর্থের বিনিময়ে সবচেয়ে সেরা শুক্রাণু সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে একটি চীনা শুক্রাণু ব্যাংক। হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, হেনান প্রদেশের হিউম্যান স্পার্ম ব্যাংকের লক্ষ্য হলো সর্বোচ্চ সংখ্যার এবং সবচেয়ে শক্তিশালী শুক্রাণুর সন্ধান করা।

সিঙ্গাপুরভিত্তিক সংবাদমাদ্যম দ্য স্ট্রেইট টাইমস জানায়, ২০ থেকে ৪৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীরা ৫০ দিন পর পর সর্বোচ্চ ২০ বার শুক্রাণু দিতে পারবেন। প্রত্যেকবার শুক্রানু দেওয়ার জন্য এক শিক্ষার্থী ৬ হাজার ১০০ ইউয়ান (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৯১ হাজার ৬২৫ টাকা) পাবেন। তবে শুক্রাণু দিতে এক শিক্ষার্থীর ৫ ফিট ৪ ইঞ্চির বেশি উচ্চতা থাকতে হবে। সেইসঙ্গে ধূমপায়ী, মাদকাসক্ত ও সমকামি হওয়া যাবে না। শুক্রাণুর নমুনাগুলো কমপক্ষে চারটি মানদণ্ডে মূল্যায়ন করা হবে- ঘনত্ব, আয়তন, গঠন এবং গতিশীলতা।

গত ১০ সেপ্টেম্বর হিউম্যান স্পার্ম ব্যাংক শুক্রাণু সংগ্রহের এ আয়োজনের কথা জানান। সংস্থাটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ওয়েইবোতে দেওয়া একটি পোস্টে জানায়, রক্তদানের মতো শুক্রাণু দেওয়াও একটি মানবিক কর্মকাণ্ড। এটি কিছু মানুষের জীবনে সুসংবাদ নিয়ে আসতে পারে।

জন্মহার কমে যাওয়ায় ২০১৫ সালে এক সন্তান নীতি থেকে সরে আসে চীন। বর্তমানে দেশটিতে দম্পতিরা সর্বোচ্চ তিনটি সন্তান নিতে পারেন। তবে এরপরেও চীনে জন্মহার বাড়ানো যাচ্ছে। জীবনযাত্রার খরচ বৃদ্ধি, বেশিরভাগ নারীর কর্মক্ষেত্রে যাওয়া এবং উচ্চশিক্ষার প্রতি ঝোঁক এ বিষয়গুলো জনসংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়টি ধীর করে দিয়েছে দেশটিতে।


More News Of This Category
bdit.com.bd